আওয়ামী সরকারের দুঃশ্বাসন থেকে দেশকে রক্ষা করতে হবে
২০ মে ২০২৩ইং, শনিবার সকাল ১০.৩০ টায় জাতীয় প্রেস ক্লাব (৩য় তলা) মওলানা আকরম খা সভা কক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী নাগরিক দলের ১৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে মাননীয় সাবেক, প্রধানমন্ত্রী বিএনপি’র চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি সহ কারাবন্দী সকল রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মুক্তির দাবিতে প্রতিবাদী নাগরিক সমাবেশে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী নাগরি দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি শাহজাদা সৈয়দ মোঃ ওমর ফারুক পীরসাহেব এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শের অনুসারী ও গত তিনবারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জননেতা তারেক রহমান সাহেবের বিশ্বস্ত জননেতা ড. তৈমূর আলম খন্দকার সাহেব বক্তব্যে বলেন, বর্তমান স্বৈরাচার আওয়ামী সরকারের দুঃশ্বাসন থেকে মুক্তি পাবার লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। প্রধান অতিথি আরো বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে গৃহবন্দী রেখে বাংলাদেশে কোন জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে পারে না। তাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ব্যবস্থা করে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে। তিনি আরো বলেন, দেশের মঙ্গল চাইলে বেগম খালেদা জিয়াকে দ্রুত মুক্তি দিন এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জননেতা তারেক রহমান সাহেবের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রমূলক সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করারর জন্য সরকার মহোদয়ের নিকট বিনীত অনুরোধ জানান। পরিশেষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী নাগরিক দলের ১৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী নাগরিক দলের নবকমিটিকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান। উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কর আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব এডভোকেট এ কে এম আজিজুর রহমান, বাংলাদেশ ইয়ূথ ফোরামের সভাপতি মুহাম্মদ সাইদুর রহমান, বাংলাদেশ যুব ঐক্যের সভাপতি ওমর ফারুক সেলিম, জাতীয়তাবাদী চালক দলের সভাপতি মোঃ শাহজাহান, নাগরিক দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ খলিলুর রহমান, ডেপুটি অ্যাটর্নী জেনারেল এডভোকেট মনির হোসেন, প্রফেসর মোঃ হারুনুর রশিদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবিএম হানিফ মাস্টার, মাওলানা মোঃ মোস্তাফিকজুর রহমান, সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ আসাদুজ্জামান, মোঃ আনিসুজ্জামান ভূইয়া, মোঃ জাহিদ হোসেন সোহেল, মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন, মোঃ ইসমাইল হোসেন সরকার, এম এ হালিম মোল্লা, কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোঃ জাবেদ ইকবাল, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আমিরুল ইসলাম খান টিপু-১, মোঃ মেজবাহুর রহমান ভূইয়া-২, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আরিফুল ইসলাম আরিফ, মোঃ মনির হোসেন, হাবিবুর রহমান হাবিব, সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী মোঃ শফিকুল ইসলাম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ বিল্লাল হোসেন হাওলাদার, প্রচার সম্পাদক মোঃ মশিউর রহমান বেপারী, নিরাপদ বাংলাদেশ চাই’র প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান খন্দকার মাসুদ-উজ-জামান প্রমুখ।
স্বৈরাচারী আচরণ করে ক্ষমতায় থাকা যায় না
বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক রুহিন হোসেন (প্রিন্স) বলেছেন, ভাত ও ভোটের অধিকার দিতে ব্যর্থ সরকার স্বৈরাচারী কায়দায় সভা-সমাবেশে বাধা দিয়ে ক্ষমতার মসনদ স্থায়ী করতে পারবে না। সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, পায়ের নিচে থেকে মাটি সরে গেলে এ ধরনের স্বৈরাচারী আচরণ তীব্র করা যায়, কিন্তু ক্ষমতায় থাকা যায় না। এ অবস্থায় চলমান দুঃশাসনের বিদায় ও ব্যবস্থা বদলে করতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণসংগ্রাম গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি।
পদযাত্রা শেষে নীলক্ষেত মোড়ে সমাবেশে জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, খুলনায় বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে সরকার জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। বাস, লঞ্চ ও নৌকা বন্ধ করে জনজীবন দুর্বিসহ করে তুলেছে। ব্যর্থ এই সরকারের আর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই।
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ (ফিরোজ), বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য অধ্যাপক আবদুস সাত্তার, বাসদ (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টি ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম (সবুজ) ও সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আলী বক্তব্য দেন।
তাঁরা দল নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে টাকা, পেশীশক্তি, সাম্প্রদায়িকতা, আঞ্চলিকতা ও কারসাজিমুক্ত পরিবেশে নির্বাচনের দাবি জানান। শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য রেশন চালু ও সারা বছর ওএমএস কার্যক্রম চালু রাখার দাবি জানান তাঁরা। মজুরি কমিশন গঠন ও জাতীয় ন্যূনতম মজুরি ২০ হাজার টাকা করার দাবি জানিয়ে বক্তারা বলেন, পাচারকৃত টাকা ফেরত আনলে ও খেলাপি ঋণ উদ্ধার করলে টাকার অভাব হবে না।
সমাবেশে বক্তারা আরও বলেন, জনগণকে দুর্ভিক্ষের ভয় দেখানো হচ্ছে। এ কথায় লুটেরারা আরও লুটপাটের সুযোগ নেবে। দেশে পণ্যের অভাব নেই। দেশের কৃষক উৎপাদন বাড়াতে প্রস্তুত, তাদের সহায়তা দিন। উৎপাদিত ও নিত্যপণ্যের সুষম বণ্টন নিশ্চিত করলেই সংকট দূর হয়ে যাবে।
পদযাত্রা থেকে বামা জোটের নেতারা সারা দেশে ভাত ও ভোটের অধিকার আদায়ের আন্দোলন অব্যাহত রাখতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান। ঢাকা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন জেলায় এসব দাবিতে আজ গণপদযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়।
নিরপেক্ষ সরকার চায় ঐক্যপ্রক্রিয়া
নিরপেক্ষ সরকার চায় ঐক্যপ্রক্রিয়া দেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার গঠন করার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে জাতীয় ঐক্যপ্রক্রিয়া। একই সঙ্গে আগামী ১ অক্টোবর থেকে সারা দেশে সভা-সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে সংগঠনটি। এর নেতারা বলেছেন, শিগগিরই ওই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে দেশের বিভিন্ন স্থানে কমিটি গঠন করা হবে। ‘কার্যকর গণতন্ত্র, আইনের শাসনের শাসন ও জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলুন’ শীর্ষক নাগরিক সমাবেশ থেকে ওই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য ঐক্য জরুরি—এমন কথাই উঠে এসেছে সমাবেশে নেতাদের বক্তব্যে।
রাজধানীর মহানগর নাট্যমঞ্চের কাজী বশিরউদ্দিন মিলনায়তনে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যপ্রক্রিয়া ওই নাগরিক সমাবেশের আয়োজন করে। সমাবেশের একেবারে শেষে তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক প্রকৌশলী শেখ শহীদুল্লাহ ঐক্যপ্রক্রিয়ার পক্ষে ওই ঘোষণা দেন। বিএনপিসহ জাতীয় ঐক্যপ্রক্রিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দলগুলোর নেতারা ওই সময় মঞ্চে ছিলেন। ওই দলগুলোর মধ্যেই বৃহত্তর ঐক্য গড়ার কথা চলছে, গতকালের সমাবেশের মধ্য দিয়ে যার এক ধাপ অগ্রগতি হলো বলে মনে করছেন ওই নেতারা।
দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে ঘোষণাপত্রে বলা হয়, ‘এই গণদাবি আদায়ের লক্ষ্যে প্রতিটি জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে মুক্তিসংগ্রামের চেতনায় বিশ্বাসী সকল রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি, শ্রেণি-পেশা ও নাগরিক সমাজের সমন্বয়ে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য-এর কমিটি গঠন করুন এবং দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত ঐক্যবদ্ধভাবে নিয়মতান্ত্রিক ও শান্তিপূর্ণ গণজাগরণের কর্মসূচি অব্যাহত রাখুন।
আমরা এই নাগরিক সমাবেশ থেকে সরকারের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি, সরকার আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার গঠন এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করবে। একই সঙ্গে তফসিল ঘোষণার পূর্বে বর্তমান সরকার ভেঙে দেবে।
আগামী ১ অক্টোবর থেকে জাতীয় নেতারা দেশব্যাপী সভা-সমাবেশে যোগ দেবেন বলে জানানো হয়।
১০ ইস্যুতে সরকারের সমালোচনা করে এর জবাব চান বদরুদ্দোজা চৌধুরী। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘যে স্বাধীনতা আনতে লাখ লাখ মানুষ শহীদ হয়েছেন, মা-বোনকে ইজ্জত দিতে হয়েছে, তার মূল্যবোধ আজ কেন পদদলিত? দিন-রাত প্রতিটি ঘণ্টা আতঙ্কে কেন থাকবে মা-বোনেরা, শঙ্কায় থাকবে গুম, রাহাজানি নিয়ে? কেন পুলিশ, র্যাব, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অপরাধীদের ছাড় দিবে? কেন ঘুষ-দুর্নীতিকে স্পিড মানি বলে সরকারীকরণ করা হলো? সব জাতির নৈতিকতা বোধকে পদদলিত করা হলো? এই অধিকার কে দিয়েছে আপনাদের? নিরাপদ সড়কের দাবিতে কচি-কিশোরদের রাস্তায় নামতে হবে কেন, কেন, কেন? কেন কোটা সংস্কারের পক্ষে আমাদের আদরের ধন মেধাবী ছাত্রদের আন্দোলন করতে হবে? মেধাবী ছাত্রদের কী অপরাধ? কেন তাদের গুণ্ডা দিয়ে, হাতুড়ি, চাপাতি দিয়ে আক্রমণ করা হবে? এর জন্যই কি স্বাধীনতা? কেন আপনাদের অপরাধের প্রতিবাদে কথা বলার জন্য সভা-সমাবেশ করার জন্য পুলিশের অনুমতি নিতে হবে? অথচ আপনারা যখন তখন, যত্রতত্র সভা-সমাবেশ করতে পারেন।
এই সরকারের পতন চাই। আমি সকল রাজবন্দির মুক্তি চাই।’ তিনি বলেন, ‘একটি স্বেচ্ছাচারি গণতন্ত্রবিরোধী আরো একটি অনুরূপ সরকার আসবে ভবিষ্যতে তা বন্ধ করতে হবে। ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের কোনো সরকার না আসে সে জন্য রক্ষাকবচ তৈরি করতে হবে। অর্থাৎ ক্ষমতার ভারসাম্যের কথা বলেছি। পিছু হটা যাবে না। আমরা চাই জাতীয় ঐক্য। আমরা চাই অপশাসন দূর হয়ে যাক, গণতন্ত্র ফিরে আসুক।’
পদযাত্রার মাধ্যমেই সরকারের পতন ঘটাব: গয়েশ্বর চন্দ্র রায়
দেশের জনগণ এই সরকারকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না দাবি করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, এ সরকার জোর করে ক্ষমতায় বসে আছে। তবে পদযাত্রার মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটানো হবে।
সোমবার দুপুরে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে পদযাত্রা করার আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্যে গয়েশ্বর এ কথা বলেন। ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে’ ১০ দফা দাবি আদায়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে এ পদযাত্রা হয়।
গয়েশ্বর বলেন, ‘দেশের জনগণের একটাই দাবি, নিরপেক্ষ নির্বাচন। এই মুদ্রা পাচারকারী, শিশু হত্যাকারী সরকারকে এ দেশের জনগণ আর দেখতে চায় না। কিন্তু এ সরকার জোর করে ক্ষমতায় বসে আছে। দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সাধারণ জনগণ ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে।’
সরকার সব ব্যাংক খালি করে দেশকে দেউলিয়াত্বের পথে ঠেলে দিয়েছে মন্তব্য করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে হলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে। এই পদযাত্রার মাধ্যমেই রাজপথ দখল করা হবে এবং এই স্বৈরাচার সরকারের পতন ঘটানো হবে।’
বিএনপির পদযাত্রাকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ‘মরণযাত্রা’ বলার পরিপ্রেক্ষিতে গয়েশ্বর বলেন, ‘এটা মরণযাত্রা না। এই যাত্রা আপনাদের জন্য আগাম শোকযাত্রা। এই যাত্রার মধ্য দিয়েই অবৈধ সরকারের পতন ঘটাব। এই মাফিয়া সরকারের হাত থেকে দেশকে জনগণের হাতে তুলে দেব।’
পদযাত্রায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু প্রমুখ।