ইবি শিক্ষার্থীর রহস্য জনক মৃত্যু হত্যা নাকি আত্মহত্যা।

0
107

 

AVvXsEjUTq5ESN x9YlCz6tJqlVdRAqRyuGcK p1pc2Q2PwhQWjeHLGMD75dMB2L v6DydxOSxfGba2dyzZyD4NAJW7kXspP2bGhajjbFRerGvdR 4tPrHckJWSwNrbWOKGKcU w1G09UUdoyBdAcSNb1rqFo3sW6BIf5EUJSPg16i9qyBpTrAQ4a kX WVV=w634 h357

ইবি শিক্ষার্থীর রহস্য জনক মৃত্যু হত্যা নাকি আত্মহত্যা। 

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ফোকলোর স্টাডিজ বিভাগের স্নাতক ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী নিশাত তাসনিম উর্মির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৮ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে মেহেরপুরের গাংনী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতের বাবার অভিযোগ, উর্মীকে হত্যা করে হাসপাতালে এনে নাটক সাজিয়েছে শ্বশুর বাড়ির লোকজন।

নিহত উর্মীর পিতা গোলাম কিবরিয়া জানান , গভীর রাতে বেয়াই হাসেম শাহ্ মোবাইল ফোনে জানান, মেয়ে উর্মীর অসুস্থ হওয়ায় তাকে গাংনী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়েছে। 

অসুস্থতার কারণ জানতে চাইলে উর্মীর ঘরের জানালার সাথে ফাঁস দিয়েছে বলে জানানো হয়। সংবাদ পেয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এসে জানতে পারেন উর্মী অনেক আগেই মারা গেছে। উর্মীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে তাকে হত্যা করে আত্মহত্যা বলে ধামাচাপা দেয়া হচ্ছে। পরে পুলিশকে খবর দেয়া হলে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে থানা হেফাজতে নেয়।

নিহত ছাত্রীর পরিবার ও সহপাঠী সূত্রে, স্কুলে পড়াকালীন সময় থেকে গাংনীর পদ্মা এন্টারপ্রাইজের স্বত্ত্বাধিকারী হাসেম শাহ ছেলে আসফাকুজ্জামান প্রিন্সের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিলো উর্মির৷ পরে কলেজে উঠে তাদের বিয়ে হয়। তাদের ঘরে ১৩ মাস বয়সী একটা ছেলে সন্তান আছে।

গাংনী থানার এসআই শাহীন সাংবাদিকদের বলেন, সংবাদ পেয়ে লাশ পুলিশ হেফাজতে নেয়ার পর একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করা হয়েছে। লাশ মেহেরপুর মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে পরবর্তিতে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

আরো পড়ুন:

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here