কমলনগরে অভিযানে ব্যর্থ মৎস কর্মকর্তা! নিয়ন্ত্রণহীন বরফ কল

0
124

 কমলনগরে অভিযানে ব্যর্থ মৎস কর্মকর্তা!  নিয়ন্ত্রণহীন বরফ কল।
Fisheries officer failed in Kamalnagar campaign

%E0%A6%A6%E0%A7%88%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95%20%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%BE%20(8)কমলনগর (লক্ষ্মীপুর) লক্ষ্মীপুর কমলনগরে গত ১মার্চ থেকে মেঘনা নদীতে সকল ধরনের মাছ ধরা বন্ধে অভিযান কাগজে কলমে থাকলেও বাস্তবে রুপ তার ভিন্ন। 

প্রতিনিয়ত মাছ শিকারসহ গ্রামগঞ্জে ও হাট বাজারে ওপেন মাছ বিক্রি এবং স্থানীয় সকল বরফ কল চালু রয়েছে। 

স্থানীয়জেলে ও সচেতনমহলের দাবি মৎস্য ও কোস্ট গার্ড এবং  স্থানীয় মাছের আৎড়দাদের সমন্বয়ে আর্থিক বিনিময়ে চলছে মাছ আহরণ, বিক্রি ও পরিবহন।

সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন মাছঘাট ও মেঘনার পাড় ঘুরে দেখা যায় বিকাল থেকে গভীর রাত পযর্ন্ত চলে মাছ ধরা ও বিক্রি। এসময় স্থানীয় প্রশাসন, কোস্ট গার্ড ও মৎস্য কর্মকতাদের জানানো হলেও ২/১ টি অভিযান পরিচালনা করা  বিশাল একটা সিন্ডিকেট থেকে যায় ধরাছোঁয়ার বাইরে। 

আরো পড়ুন: সন্তানের সামনে গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় আদালতে মামলা

কোস্ট গার্ডদের অস্থায়ী কেম্পে পাশেই লুধুয়া ও  পাটারির হাট মাছ ঘাটসহ উপজেলার মাতাব্বর হাট,নাছিরগঞ্জ,বটতলি,নবীগঞ্জ,মতিরহাট ঘাটে মাছ বিক্রি হচ্ছে ও ভোর রাতে এসব মাছ পরিবহনে করে নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায় এবং বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন হাট বাজার ও গ্রামে। শুধু বিক্রি নয় এসব মাছ সংরক্ষণের যে বরফ ব্যবহার করা সেই বরফ কল চালু থাকলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে দেখা যায় নি স্থানীয় প্রশাসন কে।

লক্ষ্মীপুর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আমিনুল ইসলামের কাছে এসব বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমাদের পক্ষ থেকে অভিযান শতভাগ বাস্তবায়নের নির্দেশনা রয়েছে। বরফ কলের বন্ধ থাকার কথা, নদীতে মাছ ধরার বিষয়ে আমার জানা নাই।

মৎস্য কর্মকর্তা মো. আব্দুল কুদ্দুস বলেন, মাছ শিকার বন্ধ তার একার পক্ষে সম্ভব নয়। এখানে তিনি কোস্টাগার্ড বা নৌপুলিশকে দায়ী করেন। তিনি সরাসরি দ্বায়-সারা বক্তব্য দিয়ে কেঁটে পড়েন।

কমলনগর উপজেলা কোস্ট গার্ড কমান্ডার মোকলেছুর রহমান কাছে মাছ ধরার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান,আমরা দিনের বেলা টহল দিয়ে থাকি কিন্তু রাতে আমাদের নির্বাহী ছাড়া নদীতে যাওয়ার আদেশ নাই।

আরো পড়ুন:

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here