মাদারীপুরের শিবপুর উপজেলায় ঢাকাগামী একটা যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে অন্তত ১৯ জন নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন কমপক্ষে ২৫ জন।
আহতদের মধ্যে অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে বলছে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, ইমাদ পরিবহনের বাসটি ভোর সাড়ে চারটায় খুলনা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়।
এরপর পদ্মাসেতুর আগে শিবচরের কুতুবপুর এলাকায় এক্সপ্রেসওয়েতে নিয়ন্ত্রণ হারায় সেটি।
বাসটি এক্সপ্রেসওয়ের রেলিং ভেঙে নিচে খাদে পড়ে যায়। এতে বাসটির সামনের অংশ একেবারে দুমড়ে মুচড়ে যায়।
পদ্মা সেতু চালু হবার পর এক্সপ্রেসওয়েতে এটিই সবচেয়ে বড় দুর্ঘটনা বলে বলছেন স্থানীয় মানুষেরা।
মাদারীপুরের পুলিশ সুপার মাসুদ আলম নিশ্চিত করেছেন, দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই ১৪জন মারা যায়। পরে হাসপাতালে নেয়া হলে আরো পাঁচজন মারা যান।
তবে নিহতদের নাম-পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি। পুলিশ সুপার মি. আলম জানান বাসে ৪৫ জনের মতো যাত্রী এবং ৩ জন স্টাফ ছিল।
আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজসহ বিভিন্ন হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।
সকাল আটটার দিকে দুর্ঘটনার পরপরই শুরুতে স্থানীয় মানুষ এগিয়ে আসেন উদ্ধার কাজে। পরে পুলিশ এবং ফায়ার সার্ভিস যোগ দিয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, নিয়ন্ত্রণ হারানোর কারণেই বাস খাদে দুর্ঘটনায় পড়ে। তবে মি. আলম বলেছেন তদন্ত করে দুর্ঘটনার কারণ খুঁজে বের করার হবে।
আহতদের মধ্যে অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে বলছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ইমাদ পরিবহনের বাসটি ভোর সাড়ে চারটায় খুলনা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়। এরপর পদ্মাসেতুর আগে শিবচরের কুতুবপুর এলাকায় এক্সপ্রেসওয়েতে নিয়ন্ত্রণ হারায় সেটি।৩ ঘন্টা আগে
রবিবার (১৯ মার্চ) সকালে পদ্মা সেতুর এক্সপ্রেসওয়ে বাস খাদে এ ঘটনা ঘটে।

এই ঘটনায় আহত হয়েছেন প্রায় ৩০ যাত্রী। তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় জানা যায়নি।
জানা যায়, ঢাকার উদ্দেশ্যে আসা ইমাদ পরিবহনের একটি বাস পদ্মা সেতুর আগে এক্সপ্রেসওয়ের শিবচরের কুতুবপুর এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিচে পড়ে যায়। এ সময় দুমড়েমুচড়ে যায় বাসটি। এদিন সকাল সোয়া ৮টা পর্যন্ত বাসের মধ্যে থেকে ১৪ জন যাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পরে হাসপাতালে নেয়ার পথে আরও দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়।
পুলিশ জানান, নিহতের সংখ্যা প্রায় ১৬ জন। হতাহত বহু রয়েছে। উদ্ধার কাজ চলছে। বিস্তারিত পরে জানা জানানো হবে।