৯ পণ্যের দাম বেঁধে দেয়ার সিদ্ধান্তে কৃষিমন্ত্রীর দ্বিমত

0
81

 

AVvXsEjfrfV5tc6dJlLo7pbdGKgNU30E3j8vHSQyUkvQOniNKULu2EustdqrcLAOEYwyn6i3u 2m64fJQnXwn5Hv5vKizl2XK203FGfsSK5auxt2mXkyHg7Xh6vya4HJOSQdnJzXVl WNYx2kZoveACYbRT8m02uuZRmwe5xz drmR ofREtGEL3ybVc HXJ=w632 h356

৯ পণ্যের দাম বেঁধে দেয়ার সিদ্ধান্তে কৃষিমন্ত্রীর দ্বিমত

মার্কেটে সাপ্লাই অ্যান্ড ডিমান্ড- এটা হলো ইকনোমিকসের বেসিক থিউরি। সেনাবাহিনী দিয়ে মিগ ফিট করে কিছু করতে পারবে না।’ট্যারিফ কমিশনের মাধ্যমে চাল, ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় ৯টি পণ্যের দাম বেঁধে দিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নেয়া সিদ্ধান্তে দ্বিমত রয়েছে কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাকের। তিনি বলছেন, তার মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা না করেই এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

চাল, আটা, ময়দা, তেল, চিনি, মসুর ডাল, ডিম, সিমেন্ট ও রড– এই ৯টি অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের দাম নির্ধারণ করতে ট্যারিফ কমিশনকে দায়িত্ব দিয়েছে সরকার। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে এসব পণ্যের যৌক্তিক দাম কী হওয়া উচিত তা ঠিক করতে বলা হয়েছে। বাজারে এই ঘোষিত দাম মানা না হলে কঠোর আইনি পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

বাজারে পণ্যের সরবরাহ, মজুত ও আমদানি প্রক্রিয়ার অগ্রগতি বিষয়ে মঙ্গলবার সকালে সংশ্লিষ্টদের নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

দুপুরে এ বিষয়ে কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাকের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এই প্রশ্নের উত্তর আমি দিতে পারব না। ট্যারিফ কমিশন ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলুক।’

কৃষিপণ্য তো কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে, তাই মন্ত্রী হিসেবে কিছু বলবেন কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে কিছুটা বিরক্তির সুরে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, জানতে চাইলে মুখে বিরক্তি নিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘তা হলে কী হবে? এগুলোর দাম…ই করে দিয়ে, এগুলো খুব একটা কার্যকর হয় না। মার্কেটে সাপ্লাই অ্যান্ড ডিমান্ড- এটা হলো ইকনোমিকসের বেসিক থিউরি। সেনাবাহিনী দিয়ে মিগ ফিট করে কিছু করতে পারবে না।’

কৃষি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এ সংক্রান্ত আলোচনা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘না, আমাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করেনি।

‘এখন কিসে কমাবে? আমরা বিদেশ থেকে চাল আনছি, ওএমএসে দিচ্ছি। এগুলোতে (চালের) দাম ইনশাআল্লাহ কমবে।’

ভিয়েতনামসহ বেশ কয়েকটি দেশ থেকে চাল আমদানি করা হচ্ছে বলেও জানান কৃষিমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘চাল আমদানি ছাড়াও আগামী সেপ্টেম্বর থেকে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ৫০ লাখ পরিবারকে ১৫ টাকা কেজি দরে চাল দেয়া হবে। এছাড়া এক কোটি পরিবারকে টিসিবির মাধ্যমে ৩০ টাকা কেজি দরে চাল দেয়া হবে।

‘একইসঙ্গে ওএমএসের মাধ্যমে সারাদেশে চাল বিক্রি করা হবে। আশা করি এসব পদক্ষেপের কারণে চালের দাম কমে আসবে।’

আমন মৌসুমে সেচের জন্য কৃষকরা নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পাচ্ছে কিনা জানতে চাইলে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘অনেক জায়গায় পাচ্ছে। কিছু কিছু জায়গায়….। আমি মন্ত্রীর (বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী) সঙ্গে কথা বলেছি। আমাদের ময়মনসিংহে একটু সমস্যা আছে।


আরো পড়ুন:


LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here